GST Admission Circular 2021-22 PDF Download 2022

GST Admission Circular 2021-22 PDF Download – গুচ্ছ ভর্তি 2022

GST Admission Circular 2021-22 PDF Download – গুচ্ছ ভর্তি 2022

২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে GST গুচ্ছভুক্ত ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একটিমাত্র সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক (সম্মান) প্রথম

বর্ষে ভর্তির সুযোগ পাবে। ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে এঝঞ গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে প্রার্থী পছন্দ মোতাবেক আবেদন করতে

পারবে। নির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগ্যতা অনুসারে প্রার্থী আবেদন করবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থী তার এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার শাখা (বিজ্ঞান,

মানবিক, বাণিজ্য) মোতাবেক (একটিমাত্র) ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। দুটি পর্যায়ে আবেদন করতে হবে-

(১) প্রাথমিক আবেদন;

(২) চুড়ান্ত আবেদন (প্রাথমিক আবেদনের ভিত্তিতে চুড়ান্ত আবেদনের যোগ্য হিসাবে বিবেচিত হলে)।

১। প্রাথমিক আবেদন :

২০১৭ ও ২০১৮ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০১৯ ও ২০২০ সালের এইচএসসি/সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল), A লেভেল এবং অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় [সমমান নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদনক্রমে] উত্তীর্ণ

শিক্ষার্থীরাই কেবল ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রাথমিক আবেদন করতে পারবে। বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত যোগ্যতা সাপেক্ষে যথাক্রমে ইউনিট-A, ইউনিট-B ও ইউনিট-C-এ আবেদন করতে পারবে। ইউনিট ভিত্তিক প্রাথমিক

আবেদনের যোগ্যতা নিন্মরূপ

ইউনিট-A: বিজ্ঞান শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থবিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৮.০০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান শাখাসহ মাদ্রাসা বোর্ড (বিজ্ঞান) এবং ভোকেশনাল (এইচএসসি) বিজ্ঞান শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।

ইউনিট-B: মানবিক শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয়পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে৬.০০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মানবিক শাখাসহ মিউজিক, গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং মাদ্রাসা বোর্ড (সাধারণ, মুজাব্বিদ) মানবিক শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।

ইউনিট-C: বাণিজ্য শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয়পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.৫০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বাণিজ্য শাখাসহ ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিজ, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (এইচএসসি) এবং ডিপ্লোমা ইন কমার্স বাণিজ্য শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।

২০২১ সালের সার্কুলার দেখে নিন, ২০২২ এর সার্কুলার আসলে তা সবার আগে প্রচার করার চেষ্টা করবো-

এবার ৩২ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা

দেশের ৩২টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আগামী ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক পর্যায়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আজ বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) তত্ত্বাবধানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে আসন্ন ভর্তি পরীক্ষা ও সংশ্লিষ্ট এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদসভা করে চূড়ান্ত করবে। এ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রের বাইরে বিভিন্ন কলেজে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে।

নতুন করে গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেবে কিশোরগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

গুচ্ছের বাইরে থাকা আটটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস ইউনিভার্সিটি নিজেদের মতো ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করবে।

সভায় গুচ্ছের বাইরে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে দ্রুত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি, ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ, ফলাফল ও ভর্তির সময় প্রকাশ করা, কেন্দ্রীয়ভাবে সাবজেক্টের প্লেসমেন্ট করা, বিভাগ পরিবর্তনের সময় নির্ধারণ, ভর্তি ফির সুপারিশ করে ইউজিসি। ইউজিসির পক্ষ থেকে ভর্তি পরীক্ষার ফি ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আসনসংখ্যা কমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।

এ ছাড়া কোন সিলেবাসে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে এবং দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগমের সভাপতিত্বে কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের, কমিশনের সচিব ড. ফেরদৌস জামান, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ জামিনুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সভায় ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপাচার্যদের মনোনীত প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া উপাচার্যরা গুচ্ছের বাইরে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়কে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব দিয়ে এ প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান।

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়কে সাহসী ভূমিকা পালনের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বাইরে থাকা আট বিশ্ববিদ্যালয়কে গুচ্ছ পদ্ধতিতে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হবে। এ ক্ষেত্রে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।

তিনি বলেন, দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য ভারতের ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির আদলে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। 

প্রফেসর আলমগীর বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বাড়াতে হবে। গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় কেন্দ্র নির্বাচন, কেন্দ্রীয়ভাবে বিভাগের প্লেসমেন্ট করা ও যৌক্তিকভাবে ভর্তি পরীক্ষার ফি নির্ধারণের পরামর্শ দেন তিনি।

সভায় প্রফেসর ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ শতভাগ লাঘব হয়েছে। কিছু সীমাবদ্ধতা থাকলেও এ পদ্ধতিতে পরীক্ষার সফলতার মাত্রা ৮০ শতাংশ। এ বছর ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি সহজ করা হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বিভিন্ন কলেজে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

তিনি বলেন, কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় থাকতে অনীহা প্রকাশ করেছে। এ ক্ষেত্রে তিনি ইউজিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতিতে অংশ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে এ প্রক্রিয়ায় ধরে রাখতে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top